রবার্ট ফ্রস্ট : নিসর্গ প্রকৃতির কবি
একবার দ্য আটলান্টিক মান্থলি নামে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ রবার্টের কবিতা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন (!) এই বলে যে, ‘মাসিক আটলান্টিক’-য়ে এসব কবিতার স্থান নেই। তখন রবার্ট খুব দুঃখ পেয়েছিলেন।
একবার দ্য আটলান্টিক মান্থলি নামে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ রবার্টের কবিতা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন (!) এই বলে যে, ‘মাসিক আটলান্টিক’-য়ে এসব কবিতার স্থান নেই। তখন রবার্ট খুব দুঃখ পেয়েছিলেন।
এলিজাবেথ ব্যাথরি তার সমসাময়িক সময়ে ইউরোপের সবচেয়ে সুন্দরী নারীদের মধ্যে একজন বলে বিবেচিত হয়েছিলেন। তবুও, তার চরিত্র এবং আচরণ কম…
১৭২৬ সালে মেরি টফ্ট নামের এক ব্রিটিশ মহিলা সেসময়ে ইংল্যান্ডের তর্ক বিতর্কের বিষয় হয়ে উঠেন। মেরি টফ্ট দাবি করেছিলেন, যে তিনি খরগোশের জন্ম দিয়েছেন।
লেয়াস থিবীসের রাজা। লেয়াসের স্ত্রীরর নাম জোকাস্টা। বহুদিন ধরে সন্তান কামনা করছিলেন লেয়াস। কোন সন্তান না হওয়ায় এর মূল কারণ জানার জন্য তিনি গোপনে ডেলফির মন্দিরে গেলেন। দৈববানী এলো, তার এই সন্তান না হওয়াটা দুর্ভাগ্য কিংবা অভিশাপ নয় , এটাকে আশীর্বাদ বলে গ্রহণ করা উচিত। কারণ রানী জোকাস্টার সন্তান একদিন তাকেই হত্যা করবে, এবং সেই সন্তান নিজের মাকে অর্থাৎ জোকাস্টা কেই বিয়ে করবে।
৪৭৬ খ্রিস্টাব্দে প্রাচীন রোমের পতনের পর থেকে ১৪ শতক পর্যন্ত ইউরোপীয়দের বিজ্ঞান ও শিল্পে খুব বেশি অগ্রগতি হয়নি। "অন্ধকার যুগ" নামেও পরিচিত, যুগটিতে প্রায়শই যুদ্ধ, অজ্ঞতা, দুর্ভিক্ষ এবং ব্ল্যাক ডেথের মতো মহামারী লেগেই থাকতো।
ঐতিহাসিক কিছু তথ্য অনুসারে, ‘Tear Catcher’ ( যে বোতলে চোখের জল রাখা হতো) এর ব্যবহার প্রায় ৩ হাজার বছরেরও বেশি…
আজকের এই সময়ে দাড়িয়ে আপনি খুব ভোরে উঠতে চাইলে কি করবেন? হয়তো মোবাইল ফোনে অ্যালার্ম সেট করবেন কিংবা অ্যালার্ম ঘড়িতে…
১৮৯০ সালের ২৭ জুলাই ভিনসেন্ট ভ্যান গগ নিজের বুকে নিজেই গুলি করে বসেন। বলা হয়, একটি গম ক্ষেতে দাড়িয়ে তিনি নিজের বুকে গুলি চালান। গুলি করার আগ মুহূর্তে গমের ক্ষেতে বসেই ছবি আঁকছিলেন তিনি। গুলি করার পরেও তিনি পায়ে হেঁটে হেঁটে নিজ বাড়িতে পৌঁছাতে সক্ষম হন। সেখানে তাকে দুজন ডাক্তার দেখভাল শুরু করেন , জীবন - মৃত্যুর মাঝামাঝি দুটো দিন কাটিয়ে ২৯ জুলাই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।
দ্য ক্রাইং বয় পেইন্টিংটি জিওভান ব্রাগোলিন নামে একজন ইতালীয় চিত্রশিল্পী দ্বারা আঁকা হয়েছিল; যা ছিল তার স্প্যানিশ ছদ্মনাম। তার আসল…
ব্রিটিশদের ইতিহাসের এতো দীর্ঘ উত্থানের পেছনে মূলত জেনকিন নামক এক ব্যক্তির বিশেষ অবদান রেখেছে। আরো সহজভাবে বললে বলতে হয় জেনকিনের…
আমি জানি না কেন আমি তোমার প্রেমে পড়েছি। কিন্তু আমি নিশ্চিত যে তুমি আমার ভাগ্য।
কিছু অনুভূতি লিখে প্রকাশ করা যায় না!একাকিত্বের অন্তরালে থেকে যায় নীরবতা।
আমি স্বার্থপর নই! শুধু তাদের থেকে দুরে সরে যাই, যাদের কাছে আমার কোনো মূল্য নেই!
কতটা একা বাতিঘর? আলোর সরলরেখা চলে কতদূর? কতটা ম্লান অভিমান? স্মৃতিময়, কত ঢেউ গুনে সব সয়ে এখনও একা বাতিঘর। নিরবে দাঁড়িয়ে ধুসর কতটা একা বাতিঘর? স্মৃতিময়, কান্নার রঙে সব সয়ে এখনও একা একা...তাই রাত জেগে কেউ অযথাই নিরবে ধীরে ধীরে চুপিচুপি দূরে সরে যাই তাই রাত জেগে কেউ গান গাই হৃদয়ে চুপিচুপি একা একা স্বপ্ন সাজাই কতকাল একা বাতিঘর। মেলেনা ঢেউ গুনে বেহিসাবি ঝড় কতদিন একা একা সব চুপচাপ সয়ে যাই নিরবে অযথাই।একা দাঁড়িয়ে বাতিঘর নিরবে কতটা ধূসর? স্মৃতিময়, কত রাত জেগে সব সয়ে এখনও একা বাতিঘর। স্মৃতিময়, নির্বাক একা সব সয়ে এখনও একা বাতিঘর। স্মৃতিময়, কত ঢেউ গুনে সব সয়ে এখনও একা বাতিঘর। স্মৃতিময়, কান্নার রঙে সব সয়ে এখনও একা একা।
কষ্ট হলো সমুদ্রের মতো এটা সর্বদাই প্রবাহিত হতে থাকে, কখনো এটা আসে শান্ত পানির মতো আবার কখনো সাইক্লোন এর মতো ঝড় নিয়ে।