জেমস জয়েস: ভাষা ও শব্দ শৈলির বিচিত্র ব্যবহারে যিনি ছিলে অদ্বিতীয়
যদি আইরিশ শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক এর নাম বলা হয়, তবে অস্কার ওয়াইল্ড, উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস এর সাথে জেমস জয়েস এর নাম…
যদি আইরিশ শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক এর নাম বলা হয়, তবে অস্কার ওয়াইল্ড, উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস এর সাথে জেমস জয়েস এর নাম…
সুইডিশ রাজা অ্যাডলফ ফ্রেডরিক 'সেমলা' ক্রিম রোল নামে একটি স্থানীয় মিষ্টির প্রতি আসক্ত ছিলেন। তাই একবার, ক্যাভিয়ার, গলদা চিংড়ি এবং বিভিন্ন সামুদ্রিক খাবার ভোজনের পরে, রাজা এক সাথে এক ডজনেরও বেশি ‘সেমলা’ খেয়ে ফেলেছিলেন। বলাই বাহুল্য, বিপুল পরিমাণ খাবার রাজা আর হজম করতে পারেন নি। কিছুক্ষণ বাদে অনুভব করেন তার পেট খারাপ হয়েছে। সময় বাড়ার সাথে সাথে অবস্থা আরো খারাপ হতে থাকে। একটা সময়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। ইতিহাসের পাতায় তিনিই একমাত্র রাজা যিনি অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ফলে মৃত্যুবরণ করেছেন।
আপনি যদি পিকাসোর সেল্ফ পোট্রের্টের এই সংগ্রহটি দেখেন এবং শেষের সাথে প্রথম অংশের তুলনা করেন, আপনি দেখতে পাবেন যে দুটি আকর্ষণীয়ভাবে আলাদা। কিন্তু আপনি যদি পিকাসোর কাজের তুলনা করেন যখন তিনি একজন যুবক ছিলেন তখন থেকে তার মৃত্যুর সময় পর্যন্ত। ছবিগুলো দেখে আপনার মনে সন্দেহ উঁকি দিতে পারে, যে চিত্রগুলি কি আসলেই একই ব্যক্তির দ্বারা করা হয়েছিল?
১৮৭১ সালে এলেন স্যাডলারের বয়স তখন ১১ বছর। জন্মের পর তার কোনো প্রকার শারিরীক বা মানসিক সমস্যা দেখা যায় নি। ২৯ মার্চ ১৮৭১ সালে সে তার অন্যান্য ভাইবোনদের সাথে প্রতি রাতের মতোই ঘুমাতে গিয়েছিল, একমাত্র পার্থক্য ছিল পরের দিন সকালে সে ঘুম থেকে ওঠেনি। চেঁচামেচি, ঝাঁকুনি বা ধাক্কা দেওয়া সত্ত্বেও সে জেগে উঠে নি।
ঝাড়ু দিয়ে পুরো চিমনি ভালো করে পরিষ্কার করা যেতো না, ফলে মাস্টার সুইপার রা ছোট ছোট শিশু গুলোকেই চিমনির ভেতর ঢুকিয়ে দিয়ে চিমনি পরিষ্কার করা শুরু করে। সহজ ভাষায় বলতে বাচ্চা গুলোকেই তাড়া ঝাড়ু হিসেবে ব্যবহার করা শুরু করে। আর এভাবেই শুরু হয় চিমনি পরিষ্কারে বাচ্চা শিশুদের ব্যবহার।
সবচেয়ে বেশি বর্ণ চীনা (মান্দারিন) ভাষায়। মান্দারিন ভাষার বর্ণ সংখ্যা ৫০ হাজারেরও বেশি। আপনি যদি মান্দারিন ভাষায় কোনো সংবাদপত্র পড়তে চান, তার জন্য কম করে হলেও ২ হাজার বর্ণ জানতে হবে।
মা, কেমন আছো তোমরা? বাবার শরীর টা কি ভালো ? কাশিটা কি কমছে? চিন্তা কইরো না তোমরা, গত মাসে আমি একটা চাকরী পাইয়া গেছি, বেতন ২০০ টাকা। সামনের মাসেই আমি বাড়ি যামু, আর বাবাকে ঢাকায় নিয়ে আইসা একটা ভালো ডাক্তার দেখামু।বাবারে চিন্তা করতে না কইরো, আমি আছি না। আর ছটুকে বইলো যেন ইস্কুলে ঠিক মতো যায়। আর কয়েক মাস পরে আমি ওরে ঢাকায় নিয়ে আইসা ভালো ইস্কুলে ভর্তি করাই দিমু। যাতে ওর আমার মতো ছোট চাকরী করতে না হয়। ওরে আমি অফিসার বানামু। আইচ্ছা যাই হোক আমার লাইজ্ঞা দোয়া কইরো। মার্চ মাসের ৫ তারিখ আমি বাড়ি যামু।
১৯৫২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি। সে রাতে রফিক উদ্দিন গিয়েছেন ভগ্নিপতির কারখানায়।শহরজুড়ে মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়েছে —রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে আগামীকাল ছাত্ররা ১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে জড়ো হবেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে।আর অন্য সবার মতো রফিকের ভগ্নিপতি মোবারক আলী খানও নিশ্চিত বড় কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে। সংশয়ে, শঙ্কায় মোবারক আলী রফিককে মিছিল-মিটিংয়ে যেতে নিষেধ করলেন। মাঝরাতে রফিক ফিরে গেলেন নিজেদের প্রেসে।
রোমান ক্যালেন্ডারের ১২ মাস এবং ৩৫৫ দিন ছিল। রোমানরা জানত যে সৌর বছর ৩৬৫ দিন ৬ ঘন্টা দীর্ঘ, তাই তাদের অধিবর্ষ (২ বছর পর অধিবর্ষ হতো তখন) কে সৌর বছরের সাথে মেলাতে অতিরিক্ত ২২/২৩ দিন যোগ করতো। ফলস্বরূপ, রোমান ক্যালেন্ডারো বছরের দিন সংখ্যা হতো ৩৫৫ দিন, ৩৭৭ বা ৩৭৮ দিন।
ফ্রান্সে ১৭৪৮ সাল থেকে ১৭৭২ সাল পর্যন্ত আলু অবৈধ ছিল। ফরাসিরা বিশ্বাস করতো আলু মানুষের শরীরে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করে, বিশেষ করে কুষ্ঠ রোগ!
১৫৭৮ সালে প্রকাশিত একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্রে সবচেয়ে অদ্ভুত গেঁটেবাত নিরাময় আবিষ্কৃত হয়েছিল। লরেঞ্জ ফ্রাইস নামে একজন চিকিৎসক, একটি অস্বাভাবিক পন্থার প্রস্তাব করেছিলেন: কাটা বিড়ালছানা কে শুকরের চর্বি ও আটা দিয়ে ভেজে রোগী কে খেতে বলতেন এবং সেগুলো কে জয়েন্টগুলোতে লাগিয়ে মালিশ করতে বলতেন।
লোকাস্টার ভেসজ বিষয়ে অগাধ জ্ঞান ছিলো তিনি তাদের বিষ তৈরি করে দিতেন, যাতে মারা গেলে বোঝা যায় সে প্রাকৃতিক কারণেই মারা গেছে।
যেখানে যেখানে শোভনা গেছেন পেছন পেছন জীবনানন্দ গেছেন।১৯৩২!ডায়াশেসন কলেজের ছাত্রী শোভনা, কত-ই বা বয়স তখন শোভনার, ১৮-র বেশি তো নয়, জীবনানন্দ ৩৩ বছরের বিবাহিত যুবক।কানা দারোয়ানের হাতে স্লিপ পাঠিয়ে নীচে বসে অপেক্ষা করতেন, কখনও মর্জি হলে শোভনা দেখা করতেন, কখনও করতেন না।
আব্দুল করিম নিজের গ্রামের মানুষের কাছে কাফের উপাধি পেয়েছিলেন। শাহ আব্দুল করিমকে নিজ গ্রাম ছাড়া হতে হয়েছিল শুধু তিনি গান গান এ কারনে।
গ্যালিলিওর বিশ্বাস ছিল যে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে,এই কারনে তাকে চার্চের হর্তাকর্তাদের রোষানলে পড়তে হয়েছিল। সূর্যকেন্দ্রিক সৌরজগতের ধারণায় তার বিশ্বাসকে সেই সময়ে ধর্মবিরোধী বলে মনে করা হয়েছিল কারণ ক্যাথলিক চার্চ তার অনুসারীদের শিখিয়েছিল যে পৃথিবী সৌরজগতের কেন্দ্র ছিল ধর্মগ্রন্থের একটি অংশ এবং তাই, অবিসংবাদিত।