ফুটবলের অদ্ভুত রেকর্ড: ৩ জন আলাদা গোল কিপারের বিপক্ষে গোল করে হ্যাট্রিক!
ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের কিংবদন্তি ইংলিশ ডিফেন্ডার অ্যালভিন মার্টিন। ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের হয়ে দীর্ঘ ২০ বছরের ফুটবল ক্যারিয়ারে ৪৬৯ ম্যাচ খেলে গোল করেছিলেন গোল করেছিলেন ২৭ টি।
ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের কিংবদন্তি ইংলিশ ডিফেন্ডার অ্যালভিন মার্টিন। ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের হয়ে দীর্ঘ ২০ বছরের ফুটবল ক্যারিয়ারে ৪৬৯ ম্যাচ খেলে গোল করেছিলেন গোল করেছিলেন ২৭ টি।
থাইল্যান্ড-বার্মা রেললাইনটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল মোট ১৪ মাস। এই রেল লাইনটি তৈরি করতে গিয়ে এক লক্ষেরও বেশি এশীয় শ্রম-দাস প্রাণ হারায়। তাদের পাশাপাশি ১৬,০০০ ব্রিটিশ, আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান এবং ডাচ যুদ্ধবন্দী মারা যায়।
ইংরেজি witch শব্দটি বাংলায় আমরা যাকে বলি ডাঈনি তা এসেছে wicca শব্দ থেকে। এটি অনেক পুরনো একটি ইংরেজি শব্দ। এই উইকা শব্দের প্রকৃত অর্থ ‘যে জ্ঞানী ’ অথবা ‘যে নিগূঢ় জ্ঞান অর্জন করেছে’।এই উইকা শব্দটির অন্য অর্থটি হচ্ছে; প্রাচীন প্যাগান ধর্মের উপাসক নারী ও পুরুষ । এরা ঈশ্বরের পুরুষালি, মেয়েলি ও পার্থিক রূপের আরাধনা করত। এই ধারণাটি ছিল খ্রিস্টধর্মের মূল ধারণার বিরোধী
১৯৩৯ সালে ওয়েন্ডেল জনসন এবং মেরি টিউডর নামে দুজন গবেষক শিশুদের স্বাভাবিক কথা বলা ও তোতলানো কথা বলা নিয়ে পরীক্ষা করেছিলেন।পরীক্ষার জন্য তারা ২২ জন অনাথ শিশুকে ব্যবহার করেন। এই গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল স্বাভাবিক ভাষী শিশুদের মধ্যে তোতলাতে প্ররোচিত করা এবং তোতলানকারীদের বলা যে তাদের বক্তৃতা ভাল ছিল। তাদেরকে প্রথম দিকে বলা হয়নি তাদের উপর পরিক্ষা করা হচ্ছে। গবেষকদের উদ্দেশ্য ছিল তাদের পুরোপুরি তোতলা বানানোর পর তাদেরকে আবার স্বাভাবিক করা যায় কিনা।
ব্ল্যাক ডেথ ইউরোপে ২০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছিল। যা তখনকার ইউরোপ মহাদেশের জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ!
ক্রিকেটের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচটা ও হয়েছিল এই দলের মধ্যেই সেটাও ১৮৭৭ সালে মেলবোর্ন ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সেটা অবশ্য অ্যাশেজ নয়। অ্যাশেজ শুরু হয়েছে তারো ৫ বছর পর মানে ১৮৮২ সালে! এই অ্যাশেজ নামকরণের পেছনে কিন্তু একটা দারুণ ইতিহাস রয়েছে।
১৯৩০ এর দশকে ব্রিটেনের উঁচু দালানগুলোর জানালার বাহিরে খাঁচার ভেতরে শিশুদের ঢুকিয়ে রাখা সাধারণ একটি বিষয়। এই পদ্ধতিটি গত শতাব্দীর সবচেয়ে অদ্ভুত আবিষ্কার গুলোর একটি।
একটা সময়ে দাবার বিশ্বটা কনভিন্সিংলি নিয়ন্ত্রণ করতো রাশিয়া৷ যত চ্যাম্পিয়নশীপ হয়- সেসব তারাই জিতে। অংশগ্রহণ করতো অনেকেই, কিন্ত মুকুটটা চলে যাইতো রাশিয়ার কাছে। বটভিনিক, তাল, পেট্রোসিয়ান, স্মিসলভ, স্প্যাসকি, কারপভ, কাসপারভ, ক্রামনিক- এরা বিভিন্ন সময়ে ছিলো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন।
যেসকল মহিলাকে ব্যভিচারিনী হিসেবে সন্দেহ করা হতো, তাকে নির্যাতনের জন্য এই বিশেষ সরঞ্জামে আঙ্গুল রাখতে বাধ্য করা হতো। এই যন্ত্রটি শাস্তিপ্রাপ্ত নারীর আঙুলের ডগা প্রচন্ড জোরে চেপে ধরতো।অনেকে যন্ত্রণা সহ্য না করতে পেরে অজ্ঞান হয়ে যেতো। অজ্ঞান হয়ে গেলে তাকে ঠান্ডা পানি নিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে আনা হতো, যেনো সে কষ্ট অনুভব করে।
দাঁতের ব্যথায় অস্থির হয়ে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে ডেন্টিষ্টের কাছে গেলেন। ডেন্টিষ্ট দাঁত দেখে বললেন,– তোমার লেখা পড়ে আমার বৌ কেঁদে ফেলে। এবার দেখ আমি তোমাকে কীভাবে কাঁদাই!
পূর্ব কেনিয়ার কাম্বা সম্প্রদায়ের লোকদের মধ্যে, বহু বছর ধরে ভূতের বিবাহের প্রচলন ছিল। এই প্রথার নিয়ম ছিল সম্প্রতি বা মাত্রই মৃত্যু হওয়া পুরুষ ব্যাক্তির সাথে মহিলাদের বিয়ে দেয়া, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাধ্য করা হতো বিয়ে করতে।
টোকিওর 'শিনামাচি' এলাকার 'তেইকোকু ব্যাংক'-এ দুপুর সাড়ে তিনটা নাগাদ দরজা ঠেলে এক ব্যক্তি ঢুকলো। তার পরণে কোট-প্যান্ট, আর হাতে লাগানো একটা আর্মব্যান্ড, যাতে লেখা 'স্যানিটেশন'। সে এসে ব্যাংক ম্যানেজারের সাথে সরাসরি দেখা করলো। বললো, সে একজন পাবলিক হেলথ অফিসার। বর্তমানে জাপানে হঠাৎ করে এক বিশেষ ধরণের ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ায় সরকারি উদ্যোগে সবাইকে জীবাণু নিরোধক ঔষধ খাওয়ানো হচ্ছে। এই প্রকল্পের আওতায় এই ব্যাংকের সব কর্মচারীকেও আজ ঔষধ খাওয়ানো হবে।
আটলান্টিসের মতোই জলের নিচে তলিয়ে যাওয়া এক শহর। তবে তফাৎটা হচ্ছে, এই শহরটাকে ইচ্ছে করেই তলিয়ে দেয়া হয়েছিলো পানির নিচে। তাও বেশিদিন আগে নয়। ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দের দিকে।
ভিক্টোরিয়ান যুগের মহিলারা তাদের চোখে লেবু ও কমলার রস ব্যবহার করতো। কারণ তারা বিশ্বাস করতো এগুলোর রস চোখে দিলে চোখ আরো উজ্জ্বল ও পরিষ্কার হয়।এগুলো ব্যবহার তাদের জন্য কিন্তু আনন্দদায়ক ছিলো লেবু ও কমলার রস এসিডিক হওয়ায় তাদের চোখ প্রচন্ডরকম জ্বালা করতো এবং চলখ লাল হয়ে যেত। তবুও তারা এগুলো চোখে দেওয়ার ব্যাপারে অটল ছিলেন।প্রচুর লেবু ও কমলার ব্যবহারের ফলে তাদের চোখের কর্নিয়ার ক্ষতি হতো। ফলে অনেই অন্ধ হয়ে যেতো।
স্ত্রী কে নিলামে বিক্রি বেশিরভাগই ঘটতো ইংল্যান্ডের গ্রামাঞ্চলগুলোতে। অনেকে মনে করেন এই প্রথার উৎস অ্যাংলো-স্যাক্সন সময়কাল থেকে।তবে এটি ১৭ শতক থেকে ১৯ শতক পর্যন্ত প্রচুর প্রচলিত বিষয় ছিল। এমনকি বিংশ শতাব্দীতে এসেও স্ত্রী বিক্রির ঘটনা ঘটেছে।