শিবরাম চক্রবর্তী জীবনের শেষদিন পর্যন্ত ক্ষমা করতে পারেননি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে
দেনাপাওনা' উপন্যাসের নাট্যরূপ দিয়েছিলেন শিবরাম। নাম হয়েছিল ‘ষোড়শী'। সকলেই জানে সে কথা। স্বয়ং লেখকও জানেন।
দেনাপাওনা' উপন্যাসের নাট্যরূপ দিয়েছিলেন শিবরাম। নাম হয়েছিল ‘ষোড়শী'। সকলেই জানে সে কথা। স্বয়ং লেখকও জানেন।
প্রাচীন রোম নগরীতে রাস্তায় যাতায়াত করা ছিল এক ঝক্কির ব্যাপার। রোম ছিল দ্রুত বর্ধনশীল নগরী। তাই এ শহরের রাস্তাঘাট ছিল মাকড়সার জালের মতো সর্বত্র এলোমেলোভাবে ছড়ানো। অনেক রাস্তাই কাঁচা ছিল।
একজন কৃতদাসের সন্তান হয়ে তিনি হয়েছিলেন রোমান সম্রাট! তবে দীর্ঘকাল তার কার্যক্রম স্থায়ী হয় নি। তিনি ৩ মাস সম্রাটের দায়িত্ব পালন করে গেছেন। এবং এই ৩ মাস সময়েই তিনি তার শাসনের একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সকলের সামনে উপস্থাপন ও করে গেছেন।
জুনকোকে ৪৪ দিন আটকে রাখা হয়। আর এই ৪৪দিন ধরে তার উপর অমানষিক অত্যাচার চলেছিল। তাকে সর্বক্ষণ উলঙ্গ রাখা হত এবং এই ৪৪ দিনে তাকে ১০০ জনের বেশি ব্যাক্তি ৫০০ বারের মত নানা উপায়ে ধর্ষণ করে।
ট্যাবলেটটি আসলেই কাজ করছে কিনা সেটি বোঝার জন্য প্রথমেই বন্দীকে সেটি খাওয়ানো হতো। এরপর সরাসরি গুলি করা হতো তার বুক কিংবা ঘাড়ে! পরবর্তীতে চেতনানাশক প্রয়োগ না করেই দুর্ভাগা সেই বন্দীদের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কেটে নেয়া হতো। পরবর্তীতে এদের বেশিরভাগই বন্দী সংক্রমণে মারা গেছে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানি সেনাবাহিনী অজস্র গণহত্যা, ধর্ষণ ও লুটপাট চালিয়েছিল। গণহত্যার মধ্যে সুক চিং ও নান জিং গণহত্যা ছিল অন্যতম। প্রায় দুই লাখের বেশি নারীকে ধর্ষণ ও যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করেছিল জাপানি সেনাবাহিনী, যারা পরে 'কমফোর্ট উইমেন' নামে পরিচিতি পায়।
জন্মের সময় ছেলেটির মাকে জন্মদানে সাহায্য করা ধাত্রী ছেলেটির চেহেরা দেখে মারাত্মক ভাবে আতঙ্কিত হয়ে যায়। ভয়ে তিনি তার পাশে থাকা আগুনের উপর নবজাতক শিশুটিকে ফেলে দেন।
রিপলি এবার সংগ্রহ করতে নেমে পড়লে মানুষের অদ্ভুত সব ঘটনা ও তথ্য সংগ্রহ করতে। কিছুদিন পরই রিপলি তার বিখ্যাত ‘বিলিভ ইট অর নট! এর ফিচার বের করেন। এই ফিচার তখন পাঠকদের গ্লোব পত্রিকার প্রতি আগ্রহ মারাত্মক বাড়িয়ে দেয়। প্রথম দিকে এই ফিচারটি কয়েক মাস পর পর বের হতো।
মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়ে সম্রাট ক্ষান্ত হননি। তিনি ইশিকাওয়া গোয়েমন এর নবজাত ছেলে সন্তানকে একসাথে সেদ্ধ করার আদেশ দেন।
বাবার দেয়া মানসিক চাপ থেকে নিস্তার পেতেই কাফকা সাহিত্যে ডুব দিয়েছিলেন। তবে সবজায়গায় ঘুরেফিরে তার বাবা চলে আসতো। কর্তৃত্বপরায়ণ বাবার মূর্তি কাফকার অন্যতম বিখ্যাত দুটো গল্পের মধ্যে দেখা যায় একটি রায় আরেকটি হলো রূপান্তর।
১৭০৪ সালের বসন্তের কোনো এক সকালে অ্যাগনেস ক্যাথরিনা শিকিন নামের এক কিশোরী গ্রামের স্থানীয় এক কৃষকের স্ত্রীর কাছে এক গ্লাস দুধ চেয়েছিল। কৃষকের স্ত্রীর দেয়া দুধ পান করে ক্যাথরিন গ্রাম ছেড়ে যাচ্ছিল। গ্রাম ছেড়ে য়াওয়ার সময় ক্যাথরিন লক্ষ করেন যে চারটি ছেলে খেলাধুলা করছে।
সেই সময়েও মদ ছিল পার্টিতে একটা বড় ব্যাপার স্যাপার। বিশেষ করে যখন সমাজের বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ সেই নৈশভোজে উপস্থিত থাকতেন। মদ ছিল সেসব লোকদের জন্য মর্যাদার প্রতীক।
কয়েকদিন পর যখন পোস্টমর্টেম রিপোর্ট আসে তখনই শুরু হয় সব গণ্ডগোল। সেখানে বলা হয়,রোনাল্ডকে খুন করা হয়েছে। অর্থাৎ তার মাথায় পিস্তলের গুলি মিলেছে।
পেন্সিলে লেখার সুবিধা হলো ভুল করলেই সেটা ইরেজার দিয়ে মুছে ফেলা যায়। কিন্তু কলমে এই সুবিধাটা নেই। সরাসরি ভুল হওয়া অংশটাই কেটে দিতে হয়। সেই ভুলটা যদি অফিসিয়াল কোনো দরকারি কাগজে হয় কিংবা কোনো অ্যাসাইনমেন্টে, তাহলে আবার ঝামেলা।
১৪ বছর বয়সে, স্তালিন ছিল ক্লাসের ফার্স্ট বয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য স্কলারশিপও পেয়েছিলো। তার মানে এই নয় যে পড়াশোনা তাকে ঝামেলামুক্ত রেখেছিল। তার এক সহপাঠী স্মৃতিচারনায় লিখেছেন, ‘স্তালিন পড়াশোনায় যেমন সেরা, এবং বদমাশদেরও সেরা।