ফ্রান্সিস বেকন একাধারে একজন ইংরেজ দার্শনিক, আইনজ্ঞ, কূটনৈতিক এবং বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার পথপ্রদর্শক। আইনজীবী হিসেবে পেশাগত জীবন শুরু করলেও তিনি বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের প্রবক্তা এবং জ্ঞানান্ধতা ও গোঁড়ামি বিরোধী হিসেবে সুখ্যাত হন।
১
সুযোগ চোর তৈরি করে।
২
অল্প দর্শন আপনাকে নাস্তিক করে আর গভীর দর্শন আপনাকে আস্তিক করে।
৩
কাজপাগল মানুষ কাজের মধ্যে যে আনন্দ পায়, অন্য কোথাও তা পায় না।
৪
টাকাপয়সা চমৎকার ভৃত্য কিন্তু বাজে প্রভু।
৫
স্ত্রী হচ্ছে তরুণের কর্ত্রী, মধ্যবয়সী পুরুষের সঙ্গিনী আর বৃদ্ধের সেবিকা।
৬
যত বেশি করে আহার খাবে, তত বেশি ঔষধের প্রয়োজন হবে
৭
একজনের ব্যর্থতাই অন্যের সফলতার সোপান।
৮
যে বিজ্ঞানকে অল্প জানবে সে নাস্তিক হবে, আর যে ভালো ভাবে বিজ্ঞানকে জানবে সে অবশ্যই ঈশ্বরে বিশ্বাসী হবে।
৯
সত্য বলার স্বাধীনতা পৃথিবীতে সবচেয়ে সুন্দর ও শোভন জিনিস।
১০
যে সম্পদ কারো চোখে পড়ে না তা-ই মানুষকে সুখী ও ঈর্ষাতীত করে তোলে।
১১
একজন ব্যাচেলর মানুষের জীবন হচ্ছে সকালের সুন্দর নাস্তা, অতি সাধারণ দুপুরের খাবার আর দুর্দশাগ্রস্ত রাতের খাবারের মতো।
১২
নাস্তিকতা মানুষের মাঝে যুক্তি, দর্শন, মানবতা, আইন এবং উন্নয়নের ক্ষেত্রে অনিবার্য সকল গুনের সন্নিবেশ ঘটায়, যেহ্মেত্রে ধর্ম নামক কুসংস্কারটি এর প্রায় সব – ই হরণ করে নেয় এবং একনায়কতন্ত্রের মতোন বিরাজ করতে চায় মানুষ-এর চিন্তাশীল মনটির উপর। এ কারণে দেখা যায়, নাস্তিকতা বা নাস্তিকেরা দেশ ও সমাজের হিতের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে আর ধর্ম বা ধার্মিকেরা স্বস্বার্থে ঘটায় বিদ্রোহ।