শিবরাম চক্রবর্তী জীবনের শেষদিন পর্যন্ত ক্ষমা করতে পারেননি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে
দেনাপাওনা' উপন্যাসের নাট্যরূপ দিয়েছিলেন শিবরাম। নাম হয়েছিল ‘ষোড়শী'। সকলেই জানে সে কথা। স্বয়ং লেখকও জানেন।
দেনাপাওনা' উপন্যাসের নাট্যরূপ দিয়েছিলেন শিবরাম। নাম হয়েছিল ‘ষোড়শী'। সকলেই জানে সে কথা। স্বয়ং লেখকও জানেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানি সেনাবাহিনী অজস্র গণহত্যা, ধর্ষণ ও লুটপাট চালিয়েছিল। গণহত্যার মধ্যে সুক চিং ও নান জিং গণহত্যা ছিল অন্যতম। প্রায় দুই লাখের বেশি নারীকে ধর্ষণ ও যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করেছিল জাপানি সেনাবাহিনী, যারা পরে 'কমফোর্ট উইমেন' নামে পরিচিতি পায়।
রিপলি এবার সংগ্রহ করতে নেমে পড়লে মানুষের অদ্ভুত সব ঘটনা ও তথ্য সংগ্রহ করতে। কিছুদিন পরই রিপলি তার বিখ্যাত ‘বিলিভ ইট অর নট! এর ফিচার বের করেন। এই ফিচার তখন পাঠকদের গ্লোব পত্রিকার প্রতি আগ্রহ মারাত্মক বাড়িয়ে দেয়। প্রথম দিকে এই ফিচারটি কয়েক মাস পর পর বের হতো।
বাবার দেয়া মানসিক চাপ থেকে নিস্তার পেতেই কাফকা সাহিত্যে ডুব দিয়েছিলেন। তবে সবজায়গায় ঘুরেফিরে তার বাবা চলে আসতো। কর্তৃত্বপরায়ণ বাবার মূর্তি কাফকার অন্যতম বিখ্যাত দুটো গল্পের মধ্যে দেখা যায় একটি রায় আরেকটি হলো রূপান্তর।
১৪ বছর বয়সে, স্তালিন ছিল ক্লাসের ফার্স্ট বয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য স্কলারশিপও পেয়েছিলো। তার মানে এই নয় যে পড়াশোনা তাকে ঝামেলামুক্ত রেখেছিল। তার এক সহপাঠী স্মৃতিচারনায় লিখেছেন, ‘স্তালিন পড়াশোনায় যেমন সেরা, এবং বদমাশদেরও সেরা।
হিরো ওনোদা নামের এই জাপানি সৈন্যের কথা বলা যাক তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ২৯ বছর পর্যন্ত যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি দীর্ঘ ৩০ টি বসন্ত কাটিয়েছেন মিছিমিছি।
হুয়ানা মারিয়া ক্যালিফোর্নিয়ার উপকূলীয় অঞ্চলের সান নিকোলাসের একটি প্রত্যন্ত দ্বীপে আটকে পড়েছিলেন দীর্ঘ ১৮ বছর! সেখানে তিনি পোশাক পরিধান করতেনন…
বেলি গানেজ নরওয়েজিয়ান বংশদ্ভূত মার্কিন মহিলা সিরিয়াল কিলার বেলি গানেসের পেশা ছিলো বিয়ে করা এবং তারপর তার স্বামীদের হত্যা করা।…
স্রষ্টা যাকে প্রতিভা দান করেন তাকে গড়ে তোলেন একান্ত নীরবে ও নিভৃতে। কত গরীব, বংশ মর্যাদায় ছোট মানুষজনকে টেনে তুলেছেন…
পরিবারের অর্থ যোগাতে হিমশিম খেতে খেতে ১৯২০ সালে ম্যারি অ্যান বিভানের অর্থ উপার্জনের অদ্ভুত একটি সুযোগ পেয়ে যান। ১৯২০ সালে লন্ডনে একটি অদ্ভুত প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রতিযোগিতাটি ছিল সবচেয়ে কুৎসিত নারীতে প্রথম হওয়ার প্রতিযোগিতা! আর এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীর জন্য বেশ বড় রকমের অর্থ পুরষ্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। ম্যারি অ্যান বিভান সন্তানদের কথা ভেবে নিজের ও পরিবার সম্মান বিসর্জন দিয়ে সেই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে বিজয়ী হন। আর তার নামের সাথে উপাধি যুক্ত করা পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত মহিলা!
ইংল্যান্ডের গ্রামের এক অভিজাত পরিবারে শেলীর জন্ম হয়েছিল। তার পিতা ছিলেন খুবই আদর্শবাদী। আপন গৃহের মধ্যে বোনদের সঙ্গে শিক্ষার হাতেখড়ি হয়েছিল শেলীর। তারপর ইটন স্কুলে। সেখানে শেলীর অভিজ্ঞতা ছিল অত্যন্ত ভয়াবহ। কোনোরকম জোরজুলুমের প্রতি তিনি ছিলেন বিরোধী। স্কুল শিক্ষকের হাতের বেতকেও তিনি ঘৃণা করতেন। তিনি আর সব ছাত্রদের থেকে একটু স্বতন্ত্র ধরনের ছিলেন। তাই শেলীর সঙ্গে তাদের বনিবনা ছিল না।
জন কীটস এর জন্ম লন্ডনে, তাও আবার সোয়ান ও হুপইন আস্তাবলের মধ্যে। কীটসের বাবা টমাস কীটস ছিলেন প্রথমে ভাড়াটে ঘোড়ার আস্তাবলের কর্মচারী, পরে সেই আস্তাবলের মালিকের কন্যা জেনিংসকে বিবাহ করে সেই ব্যবসায়ের মালিক হয়ে যান। কীটস রা চার ভাই , এক বোন। একভাই শৈশবে মারা যায়। কীটসের বাবার আর্থিক অবস্থা বেশ ভালো ছিল এবং অবস্থাপন্নই ছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন যে ছেলেদের লেখাপড়ার জন্য তাদেরকে হ্যারোতে পাঠাবেন কিন্তু তা হলো না। এনফিল্ড - এর একটা নামকরা স্কুলে ছেলেকে ভর্তি করে দিলেন। এখানে প্রধান শিক্ষকের ছেলে চার্লস কাউনডেন ক্লার্ক এর সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ পরিচয় ঘটে। কাউনডেন ক্লার্ক ছিলেন একজন পণ্ডিত ব্যক্তি এবং সঙ্গীতজ্ঞ। তিনি কীটসের মনে কবি কল্পনা বা কাব্য রচনা ও আস্বাদনের প্রেরণা জুগিয়ে দেন।
যদি আইরিশ শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক এর নাম বলা হয়, তবে অস্কার ওয়াইল্ড, উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস এর সাথে জেমস জয়েস এর নাম…
১৯৬২ সালে লতা মঙ্গেশকরকে বিষ প্রয়োগে হত্যার চেষ্টা করা হয়। সঙ্কটপূর্ণ অবস্থায় ১০ দিন হাসপাতালে ভর্তি থাকতে হয় তাকে। বিষক্রিয়া পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে তার আরো ৩ মাস লেগে যায়। কিন্তু এই হত্যা চেষ্টা কে করেছিল তা কখনো জানা যায়নি।
একবার দ্য আটলান্টিক মান্থলি নামে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ রবার্টের কবিতা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন (!) এই বলে যে, ‘মাসিক আটলান্টিক’-য়ে এসব কবিতার স্থান নেই। তখন রবার্ট খুব দুঃখ পেয়েছিলেন।