প্রাচীন রোমের নারীদের জীবন
বিশ্বসভ্যতায় এক বিস্ময়কর নাম রোমান সভ্যতা। কিন্তু সেই গৌরবময় সভ্যতায় কেবল পুরুষেরই জয়জয়াকার। কিন্তু কেমন ছিল রোমান সভ্যতার নারীরা? কেমন…
বিশ্বসভ্যতায় এক বিস্ময়কর নাম রোমান সভ্যতা। কিন্তু সেই গৌরবময় সভ্যতায় কেবল পুরুষেরই জয়জয়াকার। কিন্তু কেমন ছিল রোমান সভ্যতার নারীরা? কেমন…
প্রাচীন রোম নগরীতে রাস্তায় যাতায়াত করা ছিল এক ঝক্কির ব্যাপার। রোম ছিল দ্রুত বর্ধনশীল নগরী। তাই এ শহরের রাস্তাঘাট ছিল মাকড়সার জালের মতো সর্বত্র এলোমেলোভাবে ছড়ানো। অনেক রাস্তাই কাঁচা ছিল।
সেই সময়েও মদ ছিল পার্টিতে একটা বড় ব্যাপার স্যাপার। বিশেষ করে যখন সমাজের বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ সেই নৈশভোজে উপস্থিত থাকতেন। মদ ছিল সেসব লোকদের জন্য মর্যাদার প্রতীক।
ইংরেজি witch শব্দটি বাংলায় আমরা যাকে বলি ডাঈনি তা এসেছে wicca শব্দ থেকে। এটি অনেক পুরনো একটি ইংরেজি শব্দ। এই উইকা শব্দের প্রকৃত অর্থ ‘যে জ্ঞানী ’ অথবা ‘যে নিগূঢ় জ্ঞান অর্জন করেছে’।এই উইকা শব্দটির অন্য অর্থটি হচ্ছে; প্রাচীন প্যাগান ধর্মের উপাসক নারী ও পুরুষ । এরা ঈশ্বরের পুরুষালি, মেয়েলি ও পার্থিক রূপের আরাধনা করত। এই ধারণাটি ছিল খ্রিস্টধর্মের মূল ধারণার বিরোধী
যেসকল মহিলাকে ব্যভিচারিনী হিসেবে সন্দেহ করা হতো, তাকে নির্যাতনের জন্য এই বিশেষ সরঞ্জামে আঙ্গুল রাখতে বাধ্য করা হতো। এই যন্ত্রটি শাস্তিপ্রাপ্ত নারীর আঙুলের ডগা প্রচন্ড জোরে চেপে ধরতো।অনেকে যন্ত্রণা সহ্য না করতে পেরে অজ্ঞান হয়ে যেতো। অজ্ঞান হয়ে গেলে তাকে ঠান্ডা পানি নিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে আনা হতো, যেনো সে কষ্ট অনুভব করে।
পূর্ব কেনিয়ার কাম্বা সম্প্রদায়ের লোকদের মধ্যে, বহু বছর ধরে ভূতের বিবাহের প্রচলন ছিল। এই প্রথার নিয়ম ছিল সম্প্রতি বা মাত্রই মৃত্যু হওয়া পুরুষ ব্যাক্তির সাথে মহিলাদের বিয়ে দেয়া, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাধ্য করা হতো বিয়ে করতে।
আপনি যদি পিকাসোর সেল্ফ পোট্রের্টের এই সংগ্রহটি দেখেন এবং শেষের সাথে প্রথম অংশের তুলনা করেন, আপনি দেখতে পাবেন যে দুটি আকর্ষণীয়ভাবে আলাদা। কিন্তু আপনি যদি পিকাসোর কাজের তুলনা করেন যখন তিনি একজন যুবক ছিলেন তখন থেকে তার মৃত্যুর সময় পর্যন্ত। ছবিগুলো দেখে আপনার মনে সন্দেহ উঁকি দিতে পারে, যে চিত্রগুলি কি আসলেই একই ব্যক্তির দ্বারা করা হয়েছিল?
৪৭৬ খ্রিস্টাব্দে প্রাচীন রোমের পতনের পর থেকে ১৪ শতক পর্যন্ত ইউরোপীয়দের বিজ্ঞান ও শিল্পে খুব বেশি অগ্রগতি হয়নি। "অন্ধকার যুগ" নামেও পরিচিত, যুগটিতে প্রায়শই যুদ্ধ, অজ্ঞতা, দুর্ভিক্ষ এবং ব্ল্যাক ডেথের মতো মহামারী লেগেই থাকতো।
১৮৯০ সালের ২৭ জুলাই ভিনসেন্ট ভ্যান গগ নিজের বুকে নিজেই গুলি করে বসেন। বলা হয়, একটি গম ক্ষেতে দাড়িয়ে তিনি নিজের বুকে গুলি চালান। গুলি করার আগ মুহূর্তে গমের ক্ষেতে বসেই ছবি আঁকছিলেন তিনি। গুলি করার পরেও তিনি পায়ে হেঁটে হেঁটে নিজ বাড়িতে পৌঁছাতে সক্ষম হন। সেখানে তাকে দুজন ডাক্তার দেখভাল শুরু করেন , জীবন - মৃত্যুর মাঝামাঝি দুটো দিন কাটিয়ে ২৯ জুলাই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।