তিন হাস্যময় সন্ন্যাসীর গল্প
প্রাচীন চীনে ৩ জন লাফিং মংক বা সন্ন্যাসী ছিলো। কেউ তাদের নাম জানতে পারে নি, কারন তারা তাদের নাম কাউকে বলেন নি। সেসময়ের চীনে তারা শুধু হাসির সন্ন্যাসী নামেই প্রচলিত ছিল।
প্রাচীন চীনে ৩ জন লাফিং মংক বা সন্ন্যাসী ছিলো। কেউ তাদের নাম জানতে পারে নি, কারন তারা তাদের নাম কাউকে বলেন নি। সেসময়ের চীনে তারা শুধু হাসির সন্ন্যাসী নামেই প্রচলিত ছিল।
১৯০১ সালে টেসলা টেসলা লং আইল্যান্ডের উত্তর তীরে একটি ১৮৫ ফুট লম্বা, মাশরুম আকৃতির টাওয়ার নির্মাণের জন্য আমেরিকান অর্থলগ্নিকারী জেপি মরগানের থেকে ১,৫০,০০০ মার্কিন ডলার নেন। তার লক্ষ ছিলো বাতাসের মাধ্যমে পুরো শহরে বিদ্যুৎ সেবা দেওয়া। কিন্তু এই টাওয়ারের অর্ধেক কাজ চলার সময় মর্গান অর্থ দেওয়া বন্ধ করে দেন।
মৃত্যুদন্ডের প্রথম লিপিবদ্ধ প্রমাণ পাওয়া যায় ১৮০০ খ্রীস্টপূর্বাব্দের প্রথমার্ধে ব্যবিলনের রাজা হাম্বুরাবির কোডে।হাম্বুরাবির কোড বা আইনের ভিত্তি ছিল ‘ চোখের বদলে চোখ'। অর্থাৎ কেউ খুন করলে তার শাস্তি হিসেবে সেও খুন হতো। কেউ কারো হাত ভাঙ্গলে তাকেও হাত ভেঙে দেওয়া হতো।হাম্বুরাবি কোডে প্রায় ২৮২ টি বিচারের ঘটনা লিপিবদ্ধ ছিল। তার মধ্যে ২০ টি অপরাধের জন্য মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল।
দ্বাদশ শতাব্দীতে হঠাৎ করেই ইংল্যান্ডের উলপিটে একজোড়া ভাই বোনের উদয় হয়। তারা সবদিক থেকেই সাধারণ মানুষের মতো ছিল। তবে তাদের গায়ের রং ছিল অস্বাভাবিক সবুজ রঙের।
প্রাচীন মিশরে প্রায় ২,০০০ এর বেশি দেব দেবীর পূজা করার প্রমাণ পাওয়া যায়। তবে একজন দেবতা এক জায়গায় খুব বেশি জনপ্রিয় থাকলেও আরেক জায়গার মানুষের কাছে ছিলেন একেবারেই অপরিচিত নাম। আবার অনেক সময় দেবতা ছিলেন স্বয়ং মিশরের ফারাও নিজেই!
সবচেয়ে বেশি সন্তান জন্ম দেয়ার গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড এ নাম তার। রাশিয়ার মস্কোর সুইয়া নামক গ্রামের এক কৃষক ফেদেরাও…
১৪৫৭ সালের ডিসেম্বর মাসে লেভেগনি (সুইজারল্যান্ডের একটি পৌরসভা) তে মধ্যযুগের সবচেয়ে বিচিত্র বিচারের ঘটনাটি ঘটেছিল। বিচারের জন্য আদালতে ৬ টি শূকর কে আদালতে হাজির করা হয়েছিল। এই শূকরদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিলো এরা ৫ বছরের একটি শিশুকে হত্যা করেছে এবং হত্যা র শেষে খেয়ে ফেলেছে।
প্রাচীন প্রস্তর যুগের আগেও জুয়া খেলার প্রচলণ ছিল বলে ধারণা করা হয়। যিশু খিষ্ট্রের জম্মের ৩০০০ বছর পূর্বে ইরাক, সিরিয়া,তুরস্কের বিভিন্ন জায়গায় বাজী খেলা হত ছয় পার্শ বিশিষ্ট ছোট ছোট গুটি আকৃতির বস্তু দিয়ে যা এখন পাশা নামে পরিচিত। যিশু খিষ্ট্রের জম্মের ১০০০ বছর পূর্বে চীন দেশে পশু লড়াইয়ের উপর বাজী ধরার ব্যাপক প্রচলন ছিল। আর সর্বপ্রথম ১৬৩৮ সালে ইতালীর ভেনিসে প্রথম জুয়া খেলার আসর বসে।
প্রাচীন রোমের মানুষরা পাবলিক টয়লেট ব্যবহারে ভয় পেতো। শুধু ভয়ই পেতো না কুসংস্কারাচ্ছন্ন এই রোমানরা টয়লেট থেকে জীবিত বের হওয়ার জন্য যাদু মন্ত্র পাঠ করতো।
জামাতা শরৎকুমার চক্রবর্তীর মোটেও পছন্দ ছিল না যে, শ্বশুর তার বাড়িতে আসেন। জামাইর মনোভাব জেনেও রবীন্দ্রনাথ যেতেন। মেয়ের কাছে গিয়ে বসে থাকতেন। তখন শরৎকুমার চক্রবর্তী টেবিলের ওপর পা তুলে সিগারেট খেয়ে শ্বশুর রবীন্দ্রনাথের প্রতি অপমানকর মন্তব্য করত। আর সে অপমান নীরবে সহ্য করে রবীন্দ্রনাথ দিনের পর দিন মেয়েকে দেখতে যেতেন।
জন ডিলিঞ্জার হচ্ছেন আমেরিকার ইতিহাসের সবচেয়ে কুখ্যাত এক সন্ত্রাসী। তিনি ছিলেন ডিলিঞ্জার গ্যাঙের সদস্য যেটি ২৪টি ব্যাংক ডাকাতি, ৪টি পুলিশ স্টেশনে হামলাসহ বিভিন্ন অপরাধের জন্য পরিচিত। শেষ পর্যন্ত ১৯৩৪ সালের জানুয়ারিতে অ্যারিজোনার টুস্কনে তিনি পুলিশের হাতে ধরা পড়েন এবং তার স্থান হয় ইন্ডিয়ানার লেক কাউন্টি জেলে।
সৃষ্টির শুরু থেকেই টাক পড়া নিয়ে পুরুষদের উদ্বেগ ছিল। এমনকি ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান পুরুষরাও টাক থেকে রেহাই পাননি। উদাহরণস্বরূপ, জুলিয়াস সিজার তার চুলের অভাব লুকানোর জন্য তার মাথায় পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। ফ্রান্সের লুই চতুর্দশ পরচুলা তৈরি করার জন্য নিজের একটি ছোট বাহিনী তৈরি করেছিলেন যাতে নিজের টাক লুকিয়ে রাখতে পারেন।
আমেরিকান নাগরিক লাইম্যান কাটলার এদিন নিজের আলুর জমিতে শূকর দেখতে পেয়ে গুলি করে মেরে ফেলেন। ফলে ক্ষেপে যায় ব্রিটিশরা। পুলিশে দেওয়ার ভয় দেখায় তারা কাটলারকে। আমেরিকান সামরিক বাহিনী ঘটনাটি জানতে পারলে ক্যাপ্টেন জর্জ পিকেট সৈন্যদের নিয়ে চলে আসেন সান ঝু-তে। আমেরিকা সৈন্য পাঠিয়েছে, ব্রিটিশরা কি বসে থাকবে নাকি? চলে এল ব্রিটিশদের ভারী নৌবাহিনী। কয়েক সপ্তাহ প্রচন্ড গোলমালের পর অবশেষে অক্টোবরে শান্তিচুক্তি হয় দুই দেশের মধ্যে।
তার লেখা গল্প, উপন্যাস এবং কবিতার মাঝের ভৌতিকতা এবং রহস্যের আবহাওয়া আজও অপ্রতিদ্বন্দ্বী। তাই তো তার নাম শুনলেই প্রথমে মাথায় চলে আসে খুন, রহস্যময় কোনো কাক, জীবন্ত কবর এবং মৃত্যুর পর ফিরে আসা অদ্ভুত কোনো মহিলার ছবি।
ইতিহাস বলছে, ষষ্ঠ খ্রিস্টাব্দে চীনে টয়লেট পেপার ব্যবহার করার রীতি চালু ছিল। এরপর চতুর্দশ শতকে মিং বংশের শাসনকালে চীনের রাজ প্রাসাদে এই কাগজের ব্যবহার জনপ্রিয় হয়। ১৩৯৩ সালে শুধুমাত্র রাজ পরিবারের সদস্যদের ব্যবহারের জন্য বছরে ৭,২০,০০০ টুকরো টয়লেট পেপার দরকার হত।