Pasoori Lyrics | Ali Sethi, Shae Gill | Coke Studio
Agg lavan majboori nu Aan jaan di pasoori nu Zehar bane haan teri Pee jaavan main poori nu
Agg lavan majboori nu Aan jaan di pasoori nu Zehar bane haan teri Pee jaavan main poori nu
দুঃখ বাইরে থেকে আসে আর মন খারাপ টা নিজের মধ্যে জন্মায়। মন খারাপেরও সুখ আছে, ওটা যেন সুখেরই ছড়িয়ে পড়া চেহারা। সুখ জ্বলজ্বলে রঙ, সূর্যাস্তের আকাশের মত, এখানে লাল ওখানে সোনালী, আরো দূরে হলদে। কিন্তু মাঝে ফাঁকা অনেকটাই ফাঁকা। তারপর ওসব যখন মুছে যায় আর সমস্তটা আকাশ জুড়ে কেবল একটা ছায়া রঙ ছাই রঙ না রঙ থাকে, মনখারাপ ও সমস্ত মন ভরে সেইরকম। আর দুঃখ? যাতে গলা শুকোয়, কথা ফোটেনা ভয় করে।
দুই ধরণের চোখ রয়েছে, দেহের চোখ ও আত্মার চোখ। দেহের চোখ মাঝে মাঝে ভুলতে পারে, কিন্তু আত্মার চোখ সবসময় স্মরণ করে।
জ্যোৎস্না আরো ফুটিয়াছে, নক্ষত্রদল জ্যোৎস্নালোকে প্রায় অদৃশ্য, চারিধারে চাহিয়া মনে হয় এ সে পৃথিবী নয় এতদিন যাহাকে জানিতাম, এ স্বপ্নভূমি, এই দিগন্তব্যাপী জ্যোৎস্নায় অপার্থিব জীবেরা এখানে নামে গভীর রাত্রে, তারা তপস্যার বস্তু, কল্পনা ও স্বপ্নের বস্তু, বনের ফুল যারা ভালবাসে না, সুন্দরকে চেনে না, দিগ্বলয়রেখা যাদের কখনো হাতছানি দিয়া ডাকে নাই, তাদের কাছে এ পৃথিবী ধরা দেয় না কোনো কালেই।
সেই ব্যক্তিই আশীর্বাদ প্রাপ্ত যে কিনা প্রত্যাশা করেন এবং সে কারণে তার কোনো দুঃখ কষ্টও থাকে না। -জোনাথন সুইফট
কেবল মায়েরাই ভবিষ্যতের কথা ভাবতে পারে কারণ তারা তাদের সন্তানদের মধ্যেই এটির জন্ম দেয়। ~ ম্যাক্সিম গোর্কি(মা)
শোন রেমি, শরীরের কোন দোষ হয় না। শরীর তো একটা নিরপেক্ষ জিনিস। মন যেভাবে চালায় সে সেইভাবে চলে। তোমার শরীরটা কী করেনি সেটা বড় কথা নয়। তোমার মন তো টলেছে। সেটাই আসল কথা।
আমারা হাতটি কফিনের বাইরে বের করে রাখবে। কারণ আমি বিশ্বকে জানাতে চাই- আমি পৃথিবীতে শূন্য হাতে এসেছিলাম; আবার যাওয়ার সময় শূন্য হাতেই ফিরে যাচ্ছি।
ও বাবু সেলাম বারে বার আমার নাম গয়া বইদ্যা বাবু বাড়ি পদ্মা পাড় ও বাবু সেলাম বারে বার আমার নাম চম্পাবতী বাবু বাড়ি পদ্মা পার ও বাবু সেলাম বারে বার..
টাকা ভোদকার মতই মানুষকে খামখেয়ালী করে তোলে। আমাদের শহরে ছিল এক বনিক, মৃত্যু শয্যায় সে একবাটি মধু চেয়েছিল! সেই মধু দিয়ে তার সমস্ত ব্যাঙ্কনোট ও লটারির টিকেট খেয়ে ফেলেছিল, যাতে আর কেঊ সেসব না পায়।
যে পাখি উড়ে যায়, তাকে ফিরে আসতে হয়। খাঁচায় বন্দি পাখিরই শুধু উড়ে যাওয়া বাঁ ফিরে আসার ব্যাপার থাকে না। —হুমায়ূন আহমেদ (চলে যায় বসন্তের দিন)
সাহিত্য একটা তীব্র নেশা, রক্তের সঙ্গে মিশে যায়, যাকে একবার এই নেশা ধরে, তার আর অন্য কোনো গতি থাকে না। আবার এ কথাও হয়তো ঠিক, অনেক লেখুই এক এক সময় এই নেশা থেকে মুক্তি পেতে চায়! সাহিত্য সৃষ্টিতে খ্যাতি-কীর্তি-অর্থের সম্ভাবনা আছে বটে, কিন্তু তার জন্য লেখককে ভেতরে ভেতরে কত কষ্ট যে সহ্য করতে হয়! এক একসময় রক্ত ক্ষরণের মধ্যে মিশে যায় শব্দের বিষ, তা অন্যদের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়।
“তুমি ভাবছ মেঘ করেছে, বৃষ্টি পড়বে অনেকক্ষণ। আসলে তো মেঘ করেনি মন খারাপের বিজ্ঞাপন!” —রুদ্র গোস্বামী।
বাগিচায় বুলবুলি তুই ফুল শাখাতে দিসনে আজই দোল। আজো তার ফুল কলিদের ঘুম টুটেনি তন্দ্রাতে বিলোল।
তুমি এমনভাবে সময় অপচয় করো যেন তোমার অফুরান যোগান আছে। কিন্তু ব্যাপারটা হলো কোনো দিন কাউকে যে সময়টা দিলে বা যে জন্য দিলে সেটা হয়তো তোমার শেষ সময়। মরণশীল প্রাণীর সব ভয় তোমাদের মধ্যে, কিন্তু তোমাদের আকাঙ্ক্ষা এত যেন তোমরা মরবে না।