হুমায়ূন আহমেদ এর উক্তি বাস্তবতা : বাস্তবতা নিয়ে ৫০ টি উক্তি
বড় বড় সমস্যার সমাধান অতি সহজেই করা যায়। ছোট ছোট সমস্যার সমাধান করাই কঠিন। —হুমায়ূন আহমেদ (একজন হিমু কয়েকটি ঝিঁ ঝিঁ পোকা)
বড় বড় সমস্যার সমাধান অতি সহজেই করা যায়। ছোট ছোট সমস্যার সমাধান করাই কঠিন। —হুমায়ূন আহমেদ (একজন হিমু কয়েকটি ঝিঁ ঝিঁ পোকা)
এখন যখন হঠাৎ তোমাকে ভাবি সত্য সে-ও স্বপ্ন মনে হয়; বুঝি প্রেম যত তীব্র, যত সত্য হোক, সময়ের চেয়ে সত্য নয়।
একজন বাবা তার সন্তানকে ততটাই ভালো বানাতে চান যতটা তিনি হতে চেয়েছিলেন। -ফ্রাংক এ. ক্লার্ক।
পৃথিবীর সুন্দরতম জিনিসগুলো হাতে ছোঁয়া যায় না, চোখে দেখা যায় না, সেগুলো একমাত্র হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে হয়- ভালবাসা, দয়া, আন্তরিকতা।
সময় ও নদীর স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। মানব জীবনে সময়ের গুরুত্ব অপরিসীম, কারণ মানুষের জীবনে সময় খুবই সীমিত।…
আমরা পৃথিবীটা ভালো করে দেখি একবারই, সেই ছোটবেলায়। তারপর সারাজীবন সেই পৃথিবী দেখার স্মৃতিচারণ করেই কাটাই।
পৃথিবীতে রাজনীতি থাকবেই। নইলে ওই অসৎ, অপদার্থ, লোভী আর দুষ্ট লোকগুলো কী করবে?
১০০ টি সিংহের দলের নেতা যদি একটি কুকুর হয় তাহলে যুদ্ধে সিংহগুলো কুকুরের মতো মারা যাবে। আর যদি ১০০ টি কুকুরের দলের নেতা যদি একজন সিংহ হয় তাহলে কুকুরগুলো সিংহের মতো যু
পৃথিবিতে সব চেয়ে অসহায় সে, যে নিজের রাগ,অভিমান, কষ্ট কাউকে দেখাতে পারেনা একটু চিৎকার করে কাঁদতে পারেনা শুধু চোখের জল লুকিয়ে হাসে। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
পরশপাথর যেন ছুয়েছি, সোনা হলেম। চুল বাঁধিলাম; ভাল কাপড় পড়িলাম; খোপার ফুল দিলাম; কাঁকালে চন্দ্রহার পরিলাম; কানে দুল দুলিল; বাদন, করুম, চুয়া, পান, গুয়া, সোনার পুত্তলি পর্যন্ত হইল। মনে কর সকলই হইল। তাহা হইলেই বা কি সুখ?
সমুদ্র? না প্রাচীন ময়াল? পৃথিবী বেষ্টন করে শুয়ে আছে। তার খোলা মুখের বিবরে অন্ধকার। জলের গর্জন।
আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও, রহিমদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও। বাড়ি তো নয় পাখির বাসা ভেন্না পাতার ছানি, একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি। একটুখানি হাওয়া দিলেই ঘর নড়বড় করে, তারি তলে আসমানীরা থাকে বছর ভরে। পেটটি ভরে পায় না খেতে, বুকের ক-খান হাড়, সাক্ষী দিছে অনাহারে কদিন গেছে তার।
নারী-শিক্ষা যখন ভালো মতন চালু হয়নি, মেয়েরা ঘর ছেড়ে তখনও বাইরে আসে না— সেই যুগেও বাংলা সাহিত্যে যতজন উল্লেখযোগ্য লেখিকা ছিলেন, তার তুলনায় এখন বহু রকম সুযোগ-সুবিধা সত্ত্বেও লেখিকার সংখ্যা এত কম কেন? …অন্য গল্প-কবিতার কথা বাদ দিলেও, শিশু-সাহিত্যে তো মেয়েরা অনেক কিছু দিতে পারতেন। বস্তুত, শিশুদের সম্পর্কে মেয়েদের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত হাজারগুণ বেশি। বাচ্চা ছেলেমেয়েদের গল্প বলেও ভোলাতে হয় তাঁদের। সেই হিসেবে, শিশু-সাহিত্যটাই মেয়েদের একচেটিয়া হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঘটনা তা নয়। পৃথিবীর নাম-করা লেখিকাদের মধ্যে অনেকেই বাচ্চাদের জন্য এক লাইনও লেখেননি! এও এক অদ্ভুত ব্যাপার।
বুড়ো মানুষদের খুব ভোরে ঘুম ভাঙে; একটা লম্বা দিন পাবার জন্য।
আমি সবসময়ই পরীক্ষার বিরোধীতা করি। পরীক্ষা শিক্ষার্থীদের জানার আগ্রহকে মেরে ফেলে। শিক্ষার্থীর জীবনে কোন ভাবেই দুইটির বেশি পরীক্ষা দেওয়া উচিত নয়। আমি হলে শিক্ষার্থীদের জন্য সেমিনার আয়োজন করতাম। শিক্ষার্থীরা যদি মনোযোগ দিয়ে শুনতো তা হলেই আমি তাদের ডিপ্লোমা দিয়ে দিতাম। – আইনস্টাইন