এরিস্টটল (খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৪ – ৭ই মার্চ, খ্রিষ্টপূর্ব ৩২২) বিশ্ববিখ্যাত গ্রিক বিজ্ঞানী ও দার্শনিক। তাঁকে প্রাণিবিজ্ঞানের জনক বলা হয়। এছাড়া প্লেটোর সাথে যৌথভাবে তাঁকে “পশ্চিমা দর্শনের জনক” বলে অভিহিত করা হয়। এরিস্টটল সক্রেটিস ও প্লেটোর দর্শনসহ তাঁর পূর্বের সময়ের বিদ্যমান বিভিন্ন দর্শনের জটিল ও সদৃশ সমন্বয় দেখান।
চলুন গ্রীক দার্শনিক এরিস্টটল এর ২৫ টি অসাধারণ উক্তি পড়ে নেয়া যাক।
১
দুর্ভাগ্যবান তারাই যাদের প্রকৃত বন্ধু নেই।
২
বন্ধু কি ? এক আত্মার দুইটি শরীর।
৩
শিক্ষার শেকড়ের স্বাদ তেঁতো হলেও এর ফল মিষ্টি।
৪
জ্ঞানী লোক কখনও সুখের সন্ধান করে না।
৫
ব্যর্থ হওয়ার নানা উপায় আছে, কিন্তু সফল হওয়ার উপায় একটাই।
৬
যে ব্যক্তি সমাজের অন্তর্ভুক্ত নয় সে হয় ফেরেস্থা, নয় পশু।
৭
দু’টি দেহে একটি আত্মার অবস্থানই হলো বন্ধুত্ব।
৮
জ্ঞানীরা ধন সঞ্ছয় করেন অর্থ পিশাচদের মুখাপেক্ষী না হওয়ার জন্য।
৯
প্রত্যেক নতুন জিনিসকেই উৎকৃষ্ট মনে হয়। কিন্তু, বন্ধুত্ব যতই পুরাতন হয়,ততই উৎকৃষ্ট ও দৃঢ় হয়।
১০
অনুমান বা ধারনা থেকেই সত্যের উৎপত্তি।
১১
মানুষ জন্মগত ভাবে সামাজিক ও রাজনৈতিক জীব।
১২
ইতিহাস হচ্চে অভিজাত শ্রেনীর সমাধিক্ষেত্র।
১৩
আমার শ্রেষ্ঠ বন্ধু সেই-ই যে আমার কল্যাণ কামনা করে কেবল আমার কল্যাণের জন্যই।
১৪
দার্শনিক হিসেবে আমার অর্জন এই যে, যা আমি নিজে নিজে করি, অন্যরা তা করে আইনের ভয়ে।
১৫
ভেবে উত্তর দাও নতুবা লজ্জিত হবে।
১৬
যে সবার বন্ধু, সে আসলে কারোরই বন্ধু নয়।
১৭
একটি গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় সার্বভৌম ক্ষমতা সমগ্র জনগণের হাতে ন্যস্ত থাকে।
১৮
বেশী কথা বলা, তা যতই মূল্যবান হউক নির্বুদ্ধিতার নিদর্শন।
১৯
বৃদ্ধ বয়সের শেষ রুযীই হলো শিক্ষা।
২০
শান্তিতে বসবাস করার জন্যেই আমরা যুদ্ধে লিপ্ত হই।
২১
তরুণ বয়সে অর্জিত ভালো অভ্যাসই ভিন্নটা এনে দেয়।
২২
কাজের মধ্যে আত্মতৃপ্তি কাজের মধ্যে পরিপূর্ণতা আনে।
২৩
এমন কোন প্রতিভাবান নেই যাকে পাগলামি একটুও স্পর্শ করেনি।
২৪
জেগে স্বপ্ন দেখাই হচ্ছে আশা।
২৫
সন্তুষ্টি ব্যাপারটা আমাদের নিজেদের উপরই নির্ভর করে।