এডলফ হিটলার ছিলেন অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত জার্মান রাজনীতিবিদ যিনি যিনি ন্যাশনাল সোশ্যালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টির (সংক্ষেপে নাৎসি) নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। হিটলার ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানির চ্যালেন্সর এবং ১৯৩৪ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত সে দেশের ফিউরার ছিলেন।
চলুন পড়ে নেয়া যাক আলোচিত ও সমালোচিত হিটলারের ২০ টি বিখ্যাত বচন।
১ যখন তুমি মারা যাবা তখন তোমার ব্যাংকে যে পরিমান টাকা থাকবে সেটা হল ওই টাকা যা তুমি তোমার প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত কাজ করে আয় করেছ।
২ কে বলেছে আমি ঈশ্বরের দ্বারা সুরক্ষিত নই?
৩ মানুষ হয়ত সবসময় তোমার মুখের কথায় বিশ্বাস করবে না, কিন্তু তোমার কাজে তারা সবসময়ই বিশ্বাস করবে।
৪ যদি বড় কোন মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাও, সহজ ভাবে এটাকে বলো, বারবার বলতে থাকো, একসময় দেখবে সবাই এটা বিশ্বাস করতে শুরু করেছে।
৫ যারা বাঁচতে চায়, তারা লড়াই করে বাঁচুক। আর যারা লড়তে চায় না, তাদের বাঁচার কোন অধিকার নেই।
৬ যদি সূর্যের মত আলো ছড়াতে চাও আগে এর মত জ্বলতে হবে।
৭ বিজয়ীকে কেউ কখনো জিজ্ঞাসা করেনা সে সত্য বলছে কিনা।
৮ যার কোন সমস্যা নেই, তাকে কখনো বিশ্বাস করবে না।
৯ যে কোন ঝামেলা ছাড়াই জেতে সে বিজেতা, কিন্তু যে শত ঝামেলা সামলে জেতে সে ইতিহাস রচয়িতা।
১০ জীবন আয়নার মত। তুমি ভেংচি কাটলে এটাও তোমাকে ভেঙ্গাবে, তুমি হাসলে এটা তোমাকে অভিবাদন জানাবে।
১১ সন্ত্রাস, নাশকতা, হত্যা এবং বিস্ময়ের মধ্য দিয়ে শত্রুর মনোবল ভেঙে দাও, এটাই যুদ্ধের ভবিষ্যৎ।
১২ একজন খ্রিস্টান হিসেবে প্রতারিত হওয়া আমার কর্তব্য নয়, কর্তব্য হলো সত্য এবং ন্যায়ের জন্য যুদ্ধ করা।
১৩ আমি আপনাকে কখনও ভালবাসতে না বলে যুদ্ধ করতে বলি। কারণ যুদ্ধে হয় আপনি বাঁচবেন না হয় মরবেন। কিন্তু ভালবাসাতে না পারবেন বাঁচতে; না মরতে।
১৪ যে ব্যাক্তি আকাশকে সবুজ দেখে এবং জমিনকে আঁকে নীল রঙে তাকে নপংসুক করে দেয়া কর্তব্য।
১৫ শক্তি প্রতিরোধে নয়, আক্রমণেই প্রকাশিত হয়।
১৬ অপছন্দের চেয়ে ঘৃণার স্থায়িত্ব বেশি।
১৭ যে যুবক ভবিষ্যৎকে জয় করে, সে হয় একা।
১৮ একজন ভাল মিথ্যুক, একজন বড় জাদুকরও।
১৯ জার্মানি হবে পৃথিবীর সর্বশক্তিমান নয়তো কিছুই নয়।
২০ মিথ্যা যত বড়, লোকে তা বিশ্বাস করার সম্ভাবনা তত বেশি।