পদ্মজা ইলমা বেহরোজের লেখা একটি রোমান্টিক থ্রিলার উপন্যাস। উপন্যাসের সবচেয়ে অসাধারণ কিছু লাইন তুলে ধরেছি এই লেখায়।
১#
তুমি চাও বা না চাও পরপারে দেখা হলে আমি আবার তোমার পিছু নেব।
২#
যদি ছুরি নিয়ে রক্তের আবদার করত, আমি আমার বুক পেতে দিতাম।
৩#
আমার সব মিথ্যা হলেও তুমি মিথ্যা ছিলে না পদ্মাবতী!!
৪#
তোমাকে দেখার তৃষ্ণা আমার কখনোই মিটবে না পদ্মাবতী!!
৫#
ক্ষমা করো পৃথিবী, তাকে আমি ঘৃণা করতে পারিনি!
তাকে আমি নিষ্ঠুর মৃত্যু দিতে পারিনি! যার হাতের পাঁচটা আঙুল আমার নিরবতা, যার বুকের পাজরে লেগে থাকা ঘামের গন্ধ আমার সবচেয়ে প্রিয়,যার উষ্ণ ঠোঁটের ছোয়া আমার প্রতিদিনের অভ্যাস, যার এলোমেলো চুলে আমি হারিয়ে যায়, যার ভালোবাসর আহ্বনে সবকিছু তুচ্ছ করে ছুটে যাই, তার কষ্ট আমি কি করে সহ্য করি? ও পৃথিবী সবাইকে বলে দিও আমি তাকে ভালোবাসি!
৬#
আমি নিষ্ঠুর, তুমি মায়াবতী। আমি পাপ, তুমি পুণ্য। আমি ধ্বংস, তুমি সৃষ্টি। এত অমিলে কেন হলো মিলন, কেন কালো অন্তরে ছড়িয়ে দিলে ফুলের সুবাস? আমাকে ধ্বংস করার জন্য কি অন্য কোনো অস্ত্র ছিল না!!
৭#
মিথ্যা বলে যদি তোমাকে আরও একবার পাওয়া যেত আমি মিথ্যা বলতাম।
৮#
আম্মা,,, মরা মানুষরে বিয়া কারা যায় না? আমারে বিয়া দেও আম্মা। তারপর একলগে কবর দেও। আমি ওরে ছাড়া কেমনে থাকুম আম্মা!!
৯#
চাঁদের কিসের এত দেমাগ যে আমার পূর্ণার গায়ের রঙ নিয়া লজ্জা পাইব!!
১০#
তুমি যদি আমার চোখ দিয়া নিজেরে দেখতে পারতা,, তাহলে বুঝতা তুমি ঠিক কতটা সুন্দর।
১১#
নষ্ট জীবন তো চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছিলাম,,,, তোমাকে তো ভালোটাই দেখিয়েছি,,, তুমি চাদর তুলতে গেলে কেন??
১২#
আমার পাপের রাজত্বে তোমার আগমন ছিল ভূমিকম্পের মতো। যখনই দেখি তুমি দাড়িয়ে আছো আমার হৃৎপিণ্ড থমকে যায়।
১৩#
সারা অঙ্গ কলঙ্কে ঝলসে যাক তুই বন্ধু শুধু আমারই থাক।
১৪#
আমার পাপের রাজত্বে তোমার আগমন ছিল ভূমিকম্পের মতো। যখনই দেখি তুমি দাড়িয়ে আছো আমার হৃৎপিণ্ড থমকে যায়।
১৫#
পদ্মজা: আমার তালাক চাই। আপনার বউ হওয়া কলঙ্কের।
আমির: থাক না দুই-একটা কলঙ্ক।
১৬#
যখন তোমার কথা ভাবি ,তখন আমার শরীরের সমস্ত শিরা-উপশিরা বাজতে থাকে।। আমাদের পথটা কি আরেকটু দীর্ঘ হতে পারতো না।
১৭#
মেয়েদের সাহস মেয়েদেরই হতে হয়। নিজেকে রক্ষা করার দায়িত্ব নিজের।
১৮#
তোমার ভালোবাসার সাম্রাজ্যে কাটিয়ে দিতে চেয়েছিলাম শতজনম,, হলো না। তোমার চোখের খাদে পরে থাকতে চেয়েছিলাম আজীবন,, তাও হলো না। সময় এসেছে আমার বিদায়ের! আমাদের পথচলা এতটুকুই। আমি ছিলাম দূর্গের মতো কঠিন।
১৯#
তোমার ওই ঘোলা চোখের মায়াজাল ছেড়ে চলে যেতে ভীষণ কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু যেতেই হবে। আর থাকা যাবে না। তোমার কোনো ক্ষতি হওয়ার আগে আমাকে সব কীটদের নিয়ে এই পৃথিবী ছাড়তে হবে।
২০#
সবাইকে বলে দিও আমার কবরটা যেন আমার স্বামীর ঠিক বা পাশেই হয়,,, কারণ আমি তাকে ভালোবাসি। যেমন সত্য চন্দ্র-সূর্য তেমন সত্য আমি তাকে ভালোবাসি।