You are currently viewing বিখ্যাত কবিতা ক্যাপশন

বিখ্যাত কবিতা ক্যাপশন

বাংলা সাহিত্যের প্রায় সকল বিখ্যাত কবি ও লেখকদের কবিতার সেরা ও সুন্দর ও পঙক্ত থাকছে এই ব্লগে। কবিতার সুন্দর লাইনগুলো পোস্ট করতে পারেন ও কাছে বা প্রিয় মানুষদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

 

১# তার চেয়ে বরং দূরেই থেকো।
যেমন দূরে থাকে ছোঁয়া থেকে স্পর্শ,
রোদ্দুরের বু্‌ক থেকে উত্তাপ
শীতলতা থেকে উষ্ণতা,
প্রেমের খুব গভীর ম্যাপে যেমন লুকিয়ে থাকে ভালোবাসা,
তেমন দূরেত্বেই থেকে যেও-
এক ইঞ্চিতেও কভু বলতে পারবে
~ রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লা

২# এই সব শীতের রাতে আমার হৃদয়ে মৃত্যু আসে;

৩# আমি কার কাছে গিয়া জিগামু সে দুঃখ দ্যায় ক্যান,
ক্যান এত তপ্ত কথা কয়, ক্যান পাশ ফিরা শোয়,
___সৈয়দ শামসুল হক

৪# তোমার মাথার চুলে কেবলি রাত্রির মতো চুল
তারকার অনটনে ব্যাপক বিপুল
রাতের মতন তার একটি নির্জন নক্ষত্রকে
ধ’রে আছে।

৫# কারুর আসার কথা ছিলো না
কেউ আসেনি
তবু কেন মন খারাপ হয়?
….
~ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

৬# আমিও তো চাই বুকের ভেতর আমাকেও কেউ গুছিয়ে রাখে।
যেমন কখানা হাড়ের নীচে একটি হৃদয় খুব যত্নে থাকে।

~রুদ্র গোস্বামী

৭# এই বর্তমান,- তার দু’পায়ের দাগে
মুছে যায় পৃথিবীর’পর
একদিন হয়েছে যা – তার রেখা,- ধূলার অক্ষর!

৮# অথচ এই তোমাকে ভালোবাসতে গিয়ে আজ,
নাম হয়েছে কলঙ্কিনী..

৯# একবার যখন দেহ থেকে বার হয়ে যাব
আবার কি ফিরে আসব না আমি পৃথিবীতে?
আবার যেন ফিরে আসি
কোনো এক শীতের রাতে
একটা হিম কমলালেবুর করুণ মাংস নিয়ে
কোনো এক পরিচিত মুমূর্ষুর বিছানার কিনারে।

১০# “আমারে ছাড়িয়া এত ব্যথা যার
কেমন করিয়া হায়,
কবর দেশেতে ঘুমায় রয়েছে
নিঝুম নিরালায়”

১১# যেতে নাহি দিব হায়
তবু যেতে দিতে হয়।

১২# প্রেমের প্রেরণা নেই– শুধু নির্ঝরিত শ্বাস
পণ্যজাত শরীরের মৃত্যু-ম্লান পণ্য ভালোবেসে;

১৩# বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চিরকল্যাণকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর।

১৪# মনে ভাবিলাম ভগবান মোরে রাখিবে না মোহ গর্তে,
তাই লিখি দিল বিশ্ব নিখিল দু’বিঘার পরিবর্তে।

১৫# আজকে রাতে তোমায় কাছে পেলে কথা
বলা যেতো; চারি দিকে হিজল শিরীষ নক্ষত্র কাশ হাওয়ার প্রান্তর।

১৬# ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই! ছােট সে তরী
আমারি সােনার ধানে গিয়েছে ভরি’।
শ্রাবণ গগন ঘিরে
ঘন মেঘ ঘুরে ফিরে,
শূন্য নদীর তীরে
রহিনু পড়ি’,
যাহা ছিল নিয়ে গেল সােনার তরী।

১৭# আমি এমনভাবে পা ফেলি,
যেনো, মাটির বুকেও আঘাত না লাগে।
আমার তো কাউকে দুঃখ দেবার কথা নয়।
– সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

১৮# আমি যদি বনহংস হতাম,
বনহংসী হতে যদি তুমি;
কোনো এক দিগন্তের জলসিড়ি নদীর ধারে
ধানক্ষেতের কাছে।

১৯# দেশ হতে দেশ দেশান্তরে, ছুটছে তারা কেমন করে?কেমন করে ঘুরছে মানুষ যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে!(সংকল্প-কাজী নজরুল ইসলাম)

২০# তুমি বরং আমার একটা নাম দিও
ভালোবাসার সময় হলে
সে নাম ধরে ডাক দিও
কখনো যদি হইগো উধাও
এপার-ওপার খুঁজে না পাও
তোমার দেওয়া নামটি ধরে
শেষ একটি বার ডাক দিও

২১# শোনা যায় — মানুষের হৃদয়ের পুরোনো নীরব
বেদনার গন্ধ ভাসে —

২২# নিউট্রন বোমা বোঝ
মানুষ বোঝ না!”

২৩# মিথ্যা শুনিনি ভাই
এই হৃদয়ের চেয়ে বড়ো কোনো মন্দির কাবা নাই।

২৪# শোনা যায় — মানুষের হৃদয়ের পুরোনো নীরব
বেদনার গন্ধ ভাসে —

২৫# “থাকুক,তোমার একটু স্মৃতি থাকুক,
একলা থাকার খুব দুপুরে একটা ঘুঘু ডাকুক”

২৬# বসন্ত নয়, আমার দরজায় প্রথম কড়া নেড়েছিল অবহেলা।

২৭# “সুরঞ্জনা,
তোমার হৃদয় আজ ঘাস :
বাতাসের ওপারে বাতাস –
আকাশের ওপারে আকাশ।”

২৮# আমি কি রকম ভাবে বেচে আছি তুই এসে দেখে যা নিখিলেশ।

২৯# “তবু তোমাকে ভালোবেসে
মুহূর্তের মধ্যে ফিরে এসে
বুঝেছি অকূলে জেগে রয়
ঘড়ির সময়ে আর মহাকালে যেখানেই রাখি এ হৃদয় ।”

৩০# নমঃনমঃনমঃ সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি!
গঙ্গার তীর, স্নিগ্ধ সমীর, জীবন জুড়ালে তুমি।
অবারিত মাঠ, গগনললাট চুমে তব পদধূলি
ছায়াসুনিবিড় শান্তির নীড় ছোটো ছোটো গ্রামগুলি।
পল্লবঘন আম্রকানন রাখালের খেলাগেহ,
স্তব্ধ অতল দিঘি কালোজল-নিশীথশীতল স্নেহ।
বুকভরা মধু বঙ্গের বধু জল লয়ে যায় ঘরে-
মা বলিতে প্রাণ করে আনচান, চোখে আসে জল ভরে।

৩১# জোটে যদি মোটে একটি পয়সা
খাদ্য কিনিয়ো ক্ষুধার লাগি’
দুটি যদি জোটে অর্ধেকে তার
ফুল কিনে নিয়ো, হে অনুরাগী!

৩২# জীবন গিয়েছে চলে আমাদের কুড়ি কুড়ি বছরের পার-
তখন আবার যদি দেখা হয় তোমার আমার! কুড়ি বছর পরে”

৩৩# বাজারে বিকায় ফল তণ্ডুল
সে শুধু মিটায় দেহের ক্ষুধা,
হৃদয়-প্রাণের ক্ষুধা নাশে ফুল
দুনিয়ার মাঝে সেই তো সুধা!

৩৪# “কী কথা তাহার সাথে? – তার সাথে!
আকাশের আড়ালে আকাশে
মৃত্তিকার মতো তুমি আজ,
তার প্রেম ঘাস হয়ে আসে।”

৩৫# আমি মানুষের পায়ের কাছে
কুকুর হয়ে বসে থাকি–
তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে।
(নিখিলেশ)– সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

৩৬# শেষবার তার সাথে যখন হয়েছে দেখা মাঠের উপরে-
বলিলাম- ‘একদিন এমন সময়
আবার আসিয়ো তুমি- আসিবার ইচ্ছা যদি হয়-
পঁচিশ বছর পরে।’

৩৭# “কান্নাকে যে মুক্তো ভাবে, অমন প্রেমিক কই?
ভালো মানুষের খোঁজ রাখে, শুধু গল্পের বই।”

৩৮# “যে জীবন অধরা, সে জীবন রোমাঞ্চকর,
ছুঁয়ে ফেললেই সে জীবন মুহূর্তে পানসে।”
অথচ বাগিচায় উড়া প্রজাপতিকে আমার আজীবন একই রকম ভালো লাগে।”

৩৯# আজো আমি মেয়েটিকে খুঁজি;
জলের অপার সিঁড়ি বেয়ে
কোথায় যে চলে গেছে মেয়ে।

৪০# “গাছের বাঁকলে কান পেতে বুঝেছি
প্রেমের সংকেত এক বাষ্পীভূত শোক-
জল ভারি মেঘেরা উড়ে গেছে পত্রহীন বৃক্ষের দেশে, যেখানে আমারও
রয়েছে ছোট্ট এক সন্ন্যাস কোণ”

৪১# প্রেম ধীরে মুছে যায়,
নক্ষত্রেরও একদিন মরে যেতে হয়,
হয় নাকি?

৪২# কোনও হাসপাতালে মারা যেতে চাই না।
অগোছালো ঘোলাটে-সাদা বেডের ওপরে
যখন আমার ঠিক পাশের রোগীকে সবজির স্যুপ দিতে এসেছে নার্স…
আর টেলিভিশনে চলছে সন্ধ্যের সিরিয়াল।
আমি চাই না মারা যেতে কোনও হাসপাতালে, এভাবে।
বরং মিউজিয়ামের টিকিটের লাইনে হঠাৎ একদিন,
যখন পাশেই বিশ্ববিদ্যালয়ে আনকোরা গান বাঁধছে ছেলেমেয়েরা-
আর শহরে চালু হচ্ছে নতুন রুটের বাস, সেইদিন
কাউকে কিচ্ছু না ব’লে, মেঘ নেমে আসার মুহূর্তেই
মিলিয়ে যেতে চাই আমি।
যদি তোমরা তাকে মরে যাওয়া বলে মানো।””

৪৩# যে আমাকে দুঃখ দিয়ে, পুড়িয়ে শেষে উড়িয়ে দিতে চেয়েছিলে ছাইয়ের মতন।
তাদের জন্য দুঃসংবাদ।
আমি এখন পাখির মতন, আমায় ছিঁড়ে কুচিকুচি ভাসিয়ে দিলে, এখন আমি ডানা মেলে আকাশজুড়ে উড়তে জানি।
কাটা যায়না, ভাঙা যায়না, আমি এখন জলের মতন।ভেসে যেতে যেতেও হঠাৎ জলোচ্ছ্বাসে ভাসিয়ে দিতে আমিও জানি।আমিও জানি ছড়িয়ে থাকা টুকরো কাচের শরীর থেকে, দু ফলা এক ছুরি হতে।

৪৪# এই যে মানুষ দুঃখ দিতে দক্ষ ভীষণ, সেও জানুক- আমি এখন হাসতে জানি, শ্যাওলা জমা পুকুর জুড়ে আমিও এখন রোদের মতো ভাসতে জানি, প্রস্থানের গল্প লিখেও ইচ্ছে হলেই আবার ফিরে আসতে জানি।
আমি এখন পুড়ে যাওয়া ছাইয়ের ভেতর জেগে ওঠা ফিনিক্স পাখি।

৪৫# আমি এখন মৃত্যু মেরে বাঁচতে জানি।

৪৬# অবন্তিকা শোন আজ একটি কথা
ঔষধে যায়না রে হৃদয়ের ব্যথা।
তাই কখনো কাউকে ব্যথা দিয়ো না,
তুমি ও যেনো গো ব্যথা পেয়ো না।

৪৭# বুকের মধ্যে সুগন্ধি রুমাল রেখে বরুণা বলেছিলো যেদিন আমায় সত্যিকারের ভালোবাসবে,সেদিন আমার বুকেও এমন আতরের গন্ধ হবে।

৪৮# “আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে – এই বাংলায়
হয়তো মানুষ নয় – হয়তো বা শঙখচিল শালিকের বেশে,
হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিঁকের নবান্নের দেশে “

৪৯# কত দেহ এলো, গেলো হাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে
দিয়াছি ফিরায়ে সব, সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে।

৫০# বধূ শুয়েছিলো পাশে— শিশুটিও ছিলো;
প্রেম ছিলো, আশা ছিল-জোৎসনায়,-তবে সে দেখিল
কোন ভূত? ঘুম কেন ভেঙে গেলো তার?
অথবা হয়নি ঘুম বহুকাল – লাশকাটা ঘরে শুয়ে ঘুমায় এবার।
এই ঘুম চেয়েছিলো বুঝি!

-জীবনানন্দ দাশ

৫১# দিক্‌-দিগন্ত অবগুণ্ঠনে ঢাকা—
তবু বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর,
এখনি, অন্ধ, বন্ধ কোরো না পাখা।

৫২# নেই, তবু যা আছের মতো দেখায়।
আমরা তাকে আকাশ বলে ডাকি,
সেই আকাশে যাহারা নাম লিখায়;
তাদের ভাগ্যে অনিবার্য ফাঁকি।

৫৩# ‘আমাদের গেছে যে দিন একেবারেই কি গেছে- কিছুই কি নেই বাকি?
একটুকু রইলেম চুপ করে, তারপর বললেম, ‘রাতের সব তারাই আছে দিনের আলোর গভীরে৷’

(হঠাৎ দেখা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

৫৪# ভালোবাসা ও অনেক রকম হয়..সেও ভুলে নি তোর দিয়া ডাক নাম,
আসবে দেখিস, ঝরবে অবিশ্রাম।

৫৫# তুমি ফিরবে কোন একদিন হয়তো নীলিমায় হারানো কোনো এক নিসপ্রহ বেলায়, নতুবা কোনো এক নবীন হেমন্তে, এক নতুন দিনের নির্মল খোলা হাওয়ায়,
অথবা কোনো এক শ্রাবণের দিনে অহরহ ঝরা ঘন কালো মেঘ বৃষ্টির মহমহ নির্জর খেলায়।
তুমি ফিরবে কোনো এক রাতে পূণিমার ভরা জোছনায়।
তুমি ফিরবে জানি বহু দিন পরে,
হয়তো বা হাজার বছর পরে…..।

(সমরেশ মজুমদার )

৫৬# আবার তাহারে কেন ডেকে আনো?কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে। ( জীবনানন্দ দাশ)

৫৭# গ্রহণ করেছ যত ঋণী তত করেছ আমায় (রবীন্দ্রনাথ)

৫৮# সত্য যে কঠিন,
কঠিনেরে ভালোবাসিলাম
সে কখনো করে না বঞ্চনা। (রবীন্দ্রনাথ)

৫৯# তবু তোমাকে ভালবেসে
মূহুর্তের মধ্যে ফিরে এসে
বুঝেছি অকূলে যেগে রয়
ঘড়ির সময়ে আর মহাকালে যেখানে ই রাখি এ হৃদয়!
______জীবনানন্দ দাশ

৬০# “আমি জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়েছিলাম,
এখন মৃত্যুর প্রয়োজনে বড় হচ্ছি ।”
নির্মলেন্দু গুন।

৬১# ভেবেছিলাম অনেকগুলো বর্ষা শেষে শরতের উষ্ণতা মিশে এলো বুঝি বসন্ত!
দরজা খুলে দেখি আমাকে ভালোবেসে এসেছে অবহেলা।

৬২# আমার এ ঘর ভাঙ্গিয়াছে যেবা আমি বাঁধি তার ঘর,
আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর।
দিঘল রজনী তার তরে জাগি ঘুম যে হরেছে মোর;
আমার এ ঘর ভাঙ্গিয়াছে যেবা আমি বাঁধি তার ঘর।

৬৩# তুমি জানো না – আমি তো জানি ,
কতোটা গ্লানিতে এতো কথা নিয়ে এতো গান , এতো হাসি নিয়ে বুকে
নিশ্চুপ হয়ে থাকি।

৬৪# অনেক মূহুর্ত আমি ক্ষয়
ক’রে ফেলে বুঝেছি সময়
যদিও অনন্ত, তবু প্রেম সে অনন্ত নিয়ে নয়।
তবুও তোমাকে ভালোবেসে
মূহুর্তের মধ্যে ফিরে এসে
বুঝেছি অকূলে জেগে রয় ;
ঘড়ির সময়ে আর মহাকালে যেখানেই রাখি এ হৃদয়।

(রাত্রিদিন)
জীবনানন্দ দাশ

৬৫# ভালোবাসা আর মৃত্যু- দুটোই নিমন্ত্রণ বিহীন অতিথি,
একজন এসে নিয়ে যায় ‘মন’
আর একজন এসে নিয়ে যায় ‘জীবন’…

~ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৬৬# প্রভাত ফেরির মিছিল যাবে ছড়াও ফুলের বন্যা
বিষাধ গিতি গাইছে পথে তিতুমীরের কন্যা।

একুশের কবিতা : আল মাহমুদ

৬৭# আপনি দূরত্ব চাইলেন,
আর আমি দূর থেকে আপনাকে চাইলাম।

৬৮# “কেনো ভালোবাসি, কেনো কষ্ট পাই
তুমিও যেমন জানো, আমিও তো তাই।
তবু ভালোবাসি, তবু ভেজে চোখ
এভাবেই বেঁচে থাকা, এভাবেই শোক!”

-মহাদেব সাহা

৬৯# আগুন পোড়ালে তবু কিছু রাখে, কিছু থাকে,
হোক না তা শ্যামল রঙ ছাই,
মানুষে পোড়ালে আর কিছুই রাখে না, কিচ্ছু থাকে না,
খাঁ খাঁ বিরান, আমার কিছু নাই!
____হেলাল হাফিজ

#৭০ আমাকে খুঁজো না তুমি বহুদিন,
কতদিন আমিও তোমাকে খুঁজি নাকো।

Leave a Reply